একজন বিচার প্রাথী তাহার মৌলিক অধিকারসমুহ অন্যন্য প্রকার বলবত করার জন্য দেওয়ানী আদালতে আশ্রয় নিতে পারে। যদিও উহা তামাদি দ্বারা বারিতও হয়ে থোকে। [১৯ বি এল সি (এইচসিডি)-৫০৫]
দেওয়ানী কার্যবিধি ৯ ধারা মোতাবেক দেওয়ানীআদালতের ক্ষমতা।এই ধারা ”যত্র অধিকার তত্র প্রতিকার” এই মৌলিক নীতির উপর প্রতিষ্টিত। যা প্রকা্শ্য বা অন্তনিহিতভাবে বারিত নয় এমন দেওয়ানী প্রকৃতির অভিযোগ উপযুক্ত অদালতে রুজু করার একজনের অধিকার অধিকার আছে। [৩৯ ডি এল আর(এডি)-০১]
দেওয়ানী প্রকৃতির প্রতিকার দেওয়ানী কোর্টে চাওয়া যাবে।{১৩ [এম এল আর(এডি)-৩৫]
এই ধারায় দেওয়ানী আদালত মামলা গ্রহন তদন্ত তরতে পারে। কোন কর্তৃ পক্ষের অসৎ কার্য{ক্রম দেওয়ানী আদালত খতিয়ে দেখতে পারে। ৬১ ডি এল আর(এইচসিডি)-৪২],
দেওয়ানী অধিকার খর্ব ছাড়াও দেওয়ানী প্রকৃতির অধিকার খর্ব হলে দেওয়ানী মামলা করা যেতে পারে। [এআইআর১৯৯৫(এসসি) ২০০১],ইহা প্রতিষ্ঠীত নীতি যে ,কোন অর্ডিন্যন্স,রেগুলেশন ইত্যাদির আইন বৈধতা দেওয়ানী আদালত তদন্ত করতে পারে। [১৩ বি এলটি(এইচসিডি)-৫০৬,১৪ বিসিআর(এইচসিডি)-১৯৮]
বিশেষ আদালতের এখতিয়ার খর্ব না করে দেওয়ানী আদালত এখতিয়ার প্রয়োগ করতে বাধাগ্রস্থ হবে। [এআইআর১৯৯৭(রাজ-৪২]
কোন দেব গৃকে পুজা অর্চনা করার জন্য মামলা করা যায়।দেবতা সকল সংশ্লিষ্ট সম্প্রদায়ের জন্য।কারো ব্যক্তিগত বিষয় নয়।আইনের মাধ্যম ব্যতিরিকে বেদখর করিলে দ্রেয়ানী আদালতে প্রতিকার চাওয়া যাবে। [৫৪ ডি এল আর( এইচসিডি)-১৯১,৫৪ ডিএল র(এইচসিডি)-৪৬]
দেওয়ানী কার্যবিধির ৯ ধারার ক্ষমতা বলে বিচারপুর্বক কোন সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে পারবে। [৪৯ ডি এল আর( এইচসিডি)-২৪৮,২ বি এল সি (এডি)-২৪৪]
রাজস্ব বিভাগের নামপত্তন কার্য,ক্রম দেওয়ানী আদালত স্থগিত করতে পারে। কারন বিচারে পরস্পর বিরোধী সিদ্ধান্ত সৃষ্টি হলে পক্ষদের মধ্যে মামলার কলেবর ও জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। উপরোন্ত রেভিনিউ কোর্টের কার্যক্রমে কোন স্বত্বাগম ঘটে না। ইহা রাজস্ব আদায়ের প্রশাসনিক আদেশ মাত্র। [৫ এল এন জি(২০১৬)-এইচসিডি-৬৫,২১ বি এল সি(২০১৬) এইচসিডি-৩৪৭]
মিমাংশার সিদ্ধান্ত কোন পক্ষ ত্যগ করতে পারে। আরবিট্রেশন চুক্তি ডিসচার্জ হবে। এইরুপ অবস্থায় দেওয়ানী াাদালতে প্রতিকার চাওয়া হলে ইহা অিঅইনগত ভাবে বাধাগ্রস্থ হবে না । [৫৭ ডি এল আর (এইচসিডি)-৭৩৪]
গ্রড-ি২ (ক্যশ) এর একজন অফিসার ওয়ার্কার ছাড়া কিছু নয়। সে একজন শ্রমিক হোক বা না হোক প্রশাসনিক বা সুপারভাইজার হিসাবে তার দায়িত্ব ছিল না। সুতারং দেওয়ানী আদালতে মামলা বারিত নহে। [৫৯ ডিএল আর (এইচসি)-১৬৬]
নির্বচন সংক্রান্ত প্রতিকারে দেওয়ানী আদালতে এখতিয়ার সিমিত । তবে প্রতিকার আছে। [৮ বি এলডি (এইচসিডি)-১৬৬]
যখন রেকান বিধিবদ্ধ কর্তৃপক্ষএখতিয়ার বর্হিভুত আদেশ দেন মর্মে প্রতিয়মান হয়। সে ক্ষেতে উহার বৈধতা প্রশ্নে দেওয়ানী আদালতে মামলা চলতে পারে। [ ৯ বি েএলডি (এইচসিডি)-৯৭]
দেওয়ানী আদালতের ক্ষমতা না্ি িএরুপ ধারনা সহজভাবে লওয়ার সুযোগ নাই। [৪০ ডিএলআর (এইচসিডি)-৪৫০]
এখতিয়ার না থাকলেও দেওয়ানী আদালত কোন আইনের বিষয় সঠিকভাবে প্রতিফলিত হইয়াছে কিনা পরীক্ষা করতে পারে। [ ৪৯ ডিএল আর (এইচসিডি)-২৪৮]
সামরিক আদালতের কেনে বাদীর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়। বাদী উহা সামরিক আদালতের কেসে আসামী ছিল না। স্বত্ব ঘোষনা মর্মে দেওয়ানী আদালতে মামলা চলবে। [১ বি এলডি ( এইচসিডি)-২২৮]
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.